মোটরবাইকে সওয়ারি অনেকটা স্বপ্নের মত। যানজটে স্তব্ধ গোটা রাস্তা, এই গরমে ভীড়ে নাজেহাল বাসবন্দী শহরকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যাওয়ার একচেটিয়া স্বাধীনতা একমাত্র ওই দ্বিচক্রযানের। কিন্তু এগিয়ে যাওয়ার এই স্বাধীনতা মুহূর্তে পরিণত হতে পারে প্রাণঘাতী একটা দুর্ঘটনায়। ২০১৪ সালে ৩২ হাজার ৫২৪টি দুর্ঘটনা কেড়ে নিয়েছে তাজা প্রাণ। ওই রছরই এক লক্ষ ২৭ হাজার ৫২৪ জন মানুষ আহত হয়েছেন শুধুমাত্র বাইক দুর্ঘটনায়। সংখ্যাটা নেহাত নগন্য নয়।
অটোমোবাইল পথ নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন Automatic Headlamp On বা AHO র কথা।
আমি গত বছর ইউরোপের ডেনমার্কে দেখেছি দিনের বেলা দুই ও চার চাকার যানবাহন হেডল্যাম্প জ্বালিয়ে চলেছে পথে। কারনটা আর কিছুই নয়, গাড়ি চালানোর সময় অন্য গাড়ির কাছে নিজেকে আরও দৃশ্যমান করে তোলা।
বিশেষত ভোরে বা সন্ধ্যা বেলায় হেডল্যাম্প ভীষণ সাহায্য করে ড্রাইভ করতে।
তাই ভারত সরকার, DRL বা কারের ডেটাইম রানিং ল্যাম্প এর মত AHO আনতে চলেছে আগামী প্রজন্মের বাইক গুলিতে।
ইতিমধ্যেই ARAI বা Automotive Research Association of India থেকে কেন্দ্রীয় পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গডকড়ী র কাছে AHO র উপর একটি বিশদ প্রেজেন্টেশন এসেছে। সরকারি একটি নোটিফিকেশন এ বলা হয়েছে এরপরের বছর থেকে ম্যানুফ্যকচার হওয়া বাইক গুলির ইগনেশন সুইচ অন করলেই জ্বলে উঠবে হেডল্যাম্প। সেক্ষেত্রে হেডল্যাম্প অফ করার কোন উপায় থাকবে না চালকের হাতে। এপ্রিল ২০১৭র পর তৈরি হওয়া প্রায় সমস্ত মোটরবাইক এ এই সুবিধাটি থাকবে। ইতিমধ্যে ভারতের সুপ্রিম কোর্টও একটি কমিটি তৈরি করে টু-হুইলারের পথ নিরাপত্তা নিয়ে সমীক্ষা চালিয়ে সেই কমিটির সুপারিশ পেয়েছে। তাতে বলা হয়েছে বিশ্বের অনেক দেশেই মোটরবাইকে দিনের বেলা হেডল্যাম্প জ্বালিয়ে চালানোর ফলে বাইক দুর্ঘটনার সংখ্যা চোখে পড়ার মতো হ্রাস পেয়েছে। বিশেষ করে ইউরোপে ২০০৩ থেকে AHO শুরু হয়েছে।
এছাড়াও দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর বিশেষ কোনও অ্যালার্ম সাউন্ড সিস্টেম যদি বাইকে বসানো যায় সে বিষয়েও ভাবনা চিন্তা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
অটোমোবাইল পথ নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন Automatic Headlamp On বা AHO র কথা।
আমি গত বছর ইউরোপের ডেনমার্কে দেখেছি দিনের বেলা দুই ও চার চাকার যানবাহন হেডল্যাম্প জ্বালিয়ে চলেছে পথে। কারনটা আর কিছুই নয়, গাড়ি চালানোর সময় অন্য গাড়ির কাছে নিজেকে আরও দৃশ্যমান করে তোলা।
বিশেষত ভোরে বা সন্ধ্যা বেলায় হেডল্যাম্প ভীষণ সাহায্য করে ড্রাইভ করতে।
তাই ভারত সরকার, DRL বা কারের ডেটাইম রানিং ল্যাম্প এর মত AHO আনতে চলেছে আগামী প্রজন্মের বাইক গুলিতে।
ইতিমধ্যেই ARAI বা Automotive Research Association of India থেকে কেন্দ্রীয় পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গডকড়ী র কাছে AHO র উপর একটি বিশদ প্রেজেন্টেশন এসেছে। সরকারি একটি নোটিফিকেশন এ বলা হয়েছে এরপরের বছর থেকে ম্যানুফ্যকচার হওয়া বাইক গুলির ইগনেশন সুইচ অন করলেই জ্বলে উঠবে হেডল্যাম্প। সেক্ষেত্রে হেডল্যাম্প অফ করার কোন উপায় থাকবে না চালকের হাতে। এপ্রিল ২০১৭র পর তৈরি হওয়া প্রায় সমস্ত মোটরবাইক এ এই সুবিধাটি থাকবে। ইতিমধ্যে ভারতের সুপ্রিম কোর্টও একটি কমিটি তৈরি করে টু-হুইলারের পথ নিরাপত্তা নিয়ে সমীক্ষা চালিয়ে সেই কমিটির সুপারিশ পেয়েছে। তাতে বলা হয়েছে বিশ্বের অনেক দেশেই মোটরবাইকে দিনের বেলা হেডল্যাম্প জ্বালিয়ে চালানোর ফলে বাইক দুর্ঘটনার সংখ্যা চোখে পড়ার মতো হ্রাস পেয়েছে। বিশেষ করে ইউরোপে ২০০৩ থেকে AHO শুরু হয়েছে।
এছাড়াও দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর বিশেষ কোনও অ্যালার্ম সাউন্ড সিস্টেম যদি বাইকে বসানো যায় সে বিষয়েও ভাবনা চিন্তা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
Do Share your VIEWS and REVIEWS in the comment box below.
Follow me in facebook https://www.facebook.com/nandan2017/
twitter https://twitter.com/Nandanpaul