Saturday, December 10, 2016

Thursday, October 6, 2016

মাধবম্যানিয়া ৭



ক্লান্ত ক্লাউন
বলে মন উচাটন
আর নিষাদ সঘন
মেঘ গুড়ুগুড়ু ডাক
বুক দুরুদুরু ইচ্ছেরা
দুরত্ব ঘোচাক।

চল নীপবনে রাই
যত কলঙ্ক গায়ে মেখে
সরবত খাই।

আমি সংসারে
সং সাজি রোজ,
আমি নিশিদিন প্রত্যাশি
খাবো ভুরিভোজ।

চলো এইবেলা
অভিসারে ছাদে তবে যাই
চলো ঝিরঝিরে
বৃষ্টিতে তোমায় চুমু খাই।

সং-রং ধুয়ে যাক
অং বং চং ইচ্ছেরা
মনে মেঘে থাক।

(সমান্তরাল বইমেলা সংখ্যা ২০১৩ এ প্রকাশিত আমার একটি লেখা )


Do Share your VIEWS and REVIEWS in the comment box below.

Follow me in facebook https://www.facebook.com/nandan2017/
                       twitter https://twitter.com/Nandanpaul

Friday, September 9, 2016

My write up on Hilsha in Hyangla Henshel

ইলিশ বিলাস বাঙালির চিরকালীন ঐতিহ্য। সেই ইলিশ নিয়ে হ্যাংলা হেঁসেল এর পাতায় হয়ে গেল গঙ্গা-পদ্মা ঘটি-বাঙাল এর ঠোকাঠুকি হাতায় হাতায়, কলমে কলমে। একবার পদ্মা বলে আমায় দেখ তো একবার গঙ্গা বলে আমায় দেখ। তাবড় তাবড় বিশেষজ্ঞ, সেফ, লিখিয়েদের সঙ্গে হংস মধ্যে বক যথা আমি। দু'কলম লিখলাম ডেনমার্ক যেতে যেতে দুবাই এয়ারপোর্ট এ বসে। পড়ে দেখো/দেখিস/দেখুন সবাই।
সেদিন ফেসবুকে কিছু ছবি দেখছিলাম এক বন্ধুর বন্ধু তুলেছেন দীঘা মোহনার, ভুল করলাম কোনও ফুল ভেবে। যেন রূপোলী শতদল। ছবিটা জুম করে দেখলাম যত্ন করে সাজানো ইলিশ। চকচক করছে। দীঘায় পর্যটকরা এই সময় তাজা ইলিশের আকর্ষণে এই সময় পাড়ি জমান। দীঘা, শঙ্করপুর মৎস্য বন্দর, মন্দারমণী র নিকটবর্তী অঞ্চলে এবার ইলিশের আহরণ বেশ ভাল। ভাল ইলিশের জোগানে তাই মাছের বাজারেও বেশ একটা চাঙ্গা ভাব। সাধারণত ইলিশ পূর্ণিমা র আগের সাতদিন থেকে পূর্ণিমার দিন ও তার পরের সাতদিন পর্যন্ত মোট পনেরো দিন ধরে কম বেশি ডিম পাড়ে। স্ত্রী ইলিশ ডিম পাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ ইলিশ সেই ডিম কে নিষিক্ত করে। ডিম ফুটে দু দিনের মধ্যে রেণু ইলিশ তৈরি হয়। কিছু দিনের মধ্যে এই রেণু ইলিশ পোনায় রুপান্তরিত হয়। পোনা ইলিশ একটু বড় হলে তাকে বলা হয় জাতক ইলিশ বা জাটকা ইলিশ। ইলিশের ডিম পাড়ার জলের লবনাক্ততার ওপর নির্ভর করে ইলিশের গুণগত মান। ইলিশ সাধারণত আধা মিঠা আধা নোনা জলের মিশ্রিত পরিবেশকে ডিম পাড়ার আদর্শ স্থান হিসেবে বেছে নেয়। ভারত, বাংলাদেশ ও মায়ানমার গোটা বিশ্বের ইলিশ উৎপাদনের অধিকাংশ যোগান দেয়। আজকের হ্যাংলার পাতায় হাতের কাছে ইলিশের প্রাপ্তিস্থানের হদিস দিতে গিয়ে একটা ছোট্ট অনুরোধ রাখছি। দয়া করে কম দামের লোভে পড়ে নয় ইঞ্চির কম ইলিশ কেনা থেকে বিরত থাকুন। নয় ইঞ্চির কম জাতক ইলিশ ইলিশ ধরা ও তার ক্রয় বিক্রয় আইনত নিষিদ্ধ। হ্যাংলার ইউটিউব চ্যানেলে যে ভিডিও আপনারা দেখেন তার শ্যুটিং এ আমি আর সুমিত ক্যামেরা নিয়ে ঘুরছিলাম। এক বৃষ্টি ঝিরঝির দিনে ডায়মন্ডহারবার লোকাল ধরে দুপুর দুপুর ডায়মন্ডহারবার পৌঁছলাম। মৎস্য দফতরের জেটিতে তখন ভিড় করেছে এম ভি সাবিত্রী, জয় মা তারা, মা যোগমায়া, জয় মা তারিণী, এম ভি জাহ্নবী, এম ভি নাড়ুগোপাল, মা প্রিয়া, বাবা শম্ভুনাথরা। হরেক ট্রলারের উজ্জ্বল রঙ চোখে ধাঁধা লাগিয়ে দিচ্ছে। হাওয়ায় ডানা মেলে উড়ছে শঙ্খচিল। ইলিশ নামানোর পর তখন 'বরফ লোডিং' হচ্ছে ট্রলারে। জাল শুকিয়ে ছেঁড়া জাল মেরামতিও চলছে। এরই মাঝে এম ভি শম্ভুনাথের কাছে যেতেই বোঁটকা আঁশটে গন্ধ নাকে এল। খবর নিয়ে জানলাম শেষ যাত্রায় প্রায় পাঁচশো মণ ইলিশ জালে পড়েছে শম্ভুনাথের ; কিন্তু বরফের জোগান অত মাছ সংরক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত না থাকায় প্রচুর মাছ পচে গেছে। শহুরে বাঙালি মনে ইলিশ পচানো (!?) বিষয়টা ভাল ভাবে নেওয়া গেল না। একটা কালচারাল শক লাগল। বলে কি? এরা? সাত পাঁচ ভাবছি হঠাৎ দেখি সাদা শাড়ি পরা এক বৃদ্ধা ওই নদীর জলে ভাসতে থাকা আধপচা বাতিল ইলিশ গুলো কুড়োচ্ছে। ক্যামেরাকে পেশা করে অনেক ছবিই করতে বাধ্য হই আমরা। কিন্তু এ কোন ছবি? ডায়মন্ডহারবার ব্লকে প্রায় শতাধিক ট্রলার আছে। অখিল প্রামাণিকের ট্রলার চোদ্দজনকে নিয়ে ইলিশ ধরার জন্য ভেসে পড়ার আগে মজুত করে পনেরোশ লিটার ডিজেল, সত্তর পঁচাত্তর ব্লক বরফ,দুশো কিলো চাল। এছাড়াও ডাল,আলু,পেঁয়াজ,সরষের তেল,মশলাপাতি,চা,চিনি মিলিয়ে প্রায় দশ হাজার টাকার সামগ্রী। জটাধর বর, সঞ্জয় প্রামাণিক, শেখ আবু শফি,নীলোৎপল মন্ডল,গরাই মিদ্দা,প্রসেনজিৎ কবিররা বছরের অন্য সময় চাষবাস, হাতের কাজ, কাঠের কাজ করেন বা দিনমজুর খাটেন। কিন্তু বছরের এই সময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর ভেসে পড়েন রুপোলি ফসলের আশায়। নোনা হাওয়ায় করকর করে চোখের কোন। খর নুন চোখের সাদা অংশ আরক্ত হয়ে ওঠে।



Do Share your VIEWS and REVIEWS in the comment box below.

Follow me in facebook https://www.facebook.com/nandan2017/
                       twitter https://twitter.com/Nandanpaul

Tuesday, April 26, 2016

এক দিন দল বেঁধে। My write up on Picnic in #Hangla Magazine

শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে ম্যাটাডোর উড়িয়ে ক'জন মিলে কাছে বা দূরে সবুজ ঘাসের উপর, নদীর ধারে বা পাহাড়ের কোলে এক দিনের জিন্দেগী। সেলিব্রিটি দের পিকনিক গুলো ও অনেক টা আমাদের চেনা ছেলেবেলা কে ফিরে দেখার মত। তাই নিয়েই এই লেখা, হ্যাংলা হেঁসেল এ প্রকাশিত।
The picnic experiences of celebrities are quite like our very known childhood days. Their emotions, friendships, camaraderie and naughty behaviors will surely toast up some funny moments for you. Read this article published in famous food magazine Hangla Hneshel.



Do Share your VIEWS and REVIEWS in the comment box below.

Follow me in facebook https://www.facebook.com/nandan2017/
                       twitter https://twitter.com/Nandanpaul

Monday, February 8, 2016

A cup of tea @Rs,1

I have came to Kerala as a camera crew member of Neo Prime to cover the Nagjee International Club Football Tournament. Nagjee Cup a age old popular football tournament of India has restarted after 21years. During our stay we have almost little or no time to roam around Kozhikode. Yet during the morning walk I have captured some moments here are those for your eyes.
The clean streets, cleaner sea beaches & yummy food platter of calicut will surely put your soul to a elevated level. You would ask your conscience THIS IS GOD'S OWN COUNTRY! IS IN'T IT. Common people here merely knows hindi or English very fluently but language is not at all a problem. There generosity, warmth and smiley face would certainly solve all the problems regarding language barrier. After my morning walk I halted for a cup of tea in a roadside thatched tea stall. Ordered a glass of Raw Tea (tea without milk) and a Murukku (local snacks). After finishing my morning tea I asked the shopkeeper "How much to pay?" He raised his ring finger, middle finger & index finger. I gave him INR 30. He started talking something in Malayalam which was something like Greek & Roman to me. A local group of young people were also having morning breakfast in the same shop. Looking me in a helpless situation they came forward and said Bhaiya teen rupiah de do, teesh kiun de rahe ho? Unke pass chutta nehi hai. ( Why are you giving INR 30.00 he don't have a change the price is INR 3.00
I WAS SHOCKED!! Asked WHY? Bashir Bhai, the shopkeeper explained, (with the help of my co-eater young interpreter which I understood) "look price of tea is one rupee and the Murukku costs two rupees, so total bill is three rupees".  Being a Kolkatan and a bengali I was used to with the roadside 5 to 10 rupees tea habit. I have been to Oxford Cha Bar(Park Street) , Dolly's Tea(Dakshinapan) ,  Punjabi Dhaba (near SSKM Hospital) and T3 The Tea Table in Kolkata ; had Gurguri Chai (Tea of Laddakh tea made of butter & salt) loosen wallet a lot for my paranoia for tea. But Bashir Bhai's liquor tea was surely a Brain Jerker for me. Flavor of the tea was no less in standard than any Kolkata roadside tea stall (yet better). Cleanliness of the utensils will have no hygiene risks,  yet the price is so much in reach that even the homeless, the destitutes and the vagabonds will also afford to have a prestigious breakfast here. A big salute Bashir Miyan.




Do Share your VIEWS and REVIEWS in the comment box below.

Follow me in facebook https://www.facebook.com/nandan2017/
                       twitter https://twitter.com/Nandanpaul